নেপালে পার্লামেন্টে ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
প্রধানমন্ত্রী ওলি গত ২০ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারির কাছে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার অনুরোধ করেন। এর প্রেক্ষিতে পরদিন প্রেসিডেন্ট ভাণ্ডারি পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে আগামী বছর ৩০ এপ্রিল ও ১০ মে দুই পর্যায়ে ভোট গ্রহণের সূচি নির্ধারণ করেন।
কিন্তু নেপালের সংবিধানে মন্ত্রিসভার সুপারিশের ভিত্তিতে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিষয়টি না থাকায় ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে এক ডজনের উপরে পিটিশন ফাইল হয়েছে। আগামী জানুয়ারিতে ওইসব পিটিশনের শুনানি চলবে।
২০২২ সালে নেপালের পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। মঙ্গলবারের বিক্ষোভে বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গত ২০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী ওলি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা অসাংবিধানিক।
করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে জনসমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকলেও বিক্ষোভকারীরা এদিন তা উপেক্ষা করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছে। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার অন্তত ১০ হাজার মানুষ সড়কে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন। ওলি পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার পর এটিই দেশটিতে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ সমাবেশ।
তুরস্ক এবার যেসব শর্ত জুড়ে দিল
ফিনল্যান্ড-সুইডেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায়। কিন্তু তাদের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার পথে বাধা হয়ে দাড়…