গাজায় কোন দেশের সৈন্য থাকবে ইসরায়েলই ঠিক করবে : নেতানিয়াহু

Total Views : 28
Zoom In Zoom Out Read Later Print

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাতারের সেনা অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিলেও, সেটি কার্যত উপেক্ষা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তার স্পষ্ট বক্তব্য—গাজায় কোন দেশ সৈন্য পাঠাবে, তা নির্ধারণ করবে ইসরায়েলই। রোববার (২৬ অক্টোবর) ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেতানিয়াহু বলেন, আমরা আমাদের নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে আছি। আন্তর্জাতিক বাহিনীর ক্ষেত্রেও আমরা স্পষ্ট করে দিয়েছি কোন দেশের সৈন্য আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য, সেটি নির্ধারণ করবে ইসরায়েল। আমরা এভাবেই কাজ করছি এবং ভবিষ্যতেও করব।

তিনি আরও বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছেও গ্রহণযোগ্য। তাদের শীর্ষ প্রতিনিধিরা গত কয়েক দিনে আমাদের এমনটাই জানিয়েছেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিরক্ষার কাজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্যোগে একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা চলছে। তবে এতে কোন কোন দেশ সেনা পাঠাবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, গাজায় মার্কিন সেনা পাঠানো হবে না। প্রস্তাবিত এই বাহিনীতে মিসর, ইন্দোনেশিয়া ও উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সৈন্য থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

ট্রাম্প শনিবার তার এশিয়া সফরের পথে কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিতে দেশটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা এখন দ্রুত এগোচ্ছে। তার ২০ দফা গাজা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে একটি ‘আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী’ গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে কাতারি সেনারাও অংশ নিতে পারেন।

ট্রাম্প বলেন, বাহিনীটি খুব দ্রুতই গঠন করা হবে, এখন নেতৃত্ব বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে। 

তিনি আরও বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছেও গ্রহণযোগ্য। তাদের শীর্ষ প্রতিনিধিরা গত কয়েক দিনে আমাদের এমনটাই জানিয়েছেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিরক্ষার কাজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্যোগে একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা চলছে। তবে এতে কোন কোন দেশ সেনা পাঠাবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, গাজায় মার্কিন সেনা পাঠানো হবে না। প্রস্তাবিত এই বাহিনীতে মিসর, ইন্দোনেশিয়া ও উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সৈন্য থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

ট্রাম্প শনিবার তার এশিয়া সফরের পথে কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিতে দেশটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা এখন দ্রুত এগোচ্ছে। তার ২০ দফা গাজা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে একটি ‘আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী’ গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে কাতারি সেনারাও অংশ নিতে পারেন।

ট্রাম্প বলেন, বাহিনীটি খুব দ্রুতই গঠন করা হবে, এখন নেতৃত্ব বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে। 

See More

Latest Photos