অষ্টগ্রাম থানার আব্দুল্লাহপুর এ আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। নেপথ্যে রয়েছে খোরশেদ গং স্থানীয় প্রশাসন অসহায়।

Total Views : 188
Zoom In Zoom Out Read Later Print

বিগত ফ্যাশীবাদ সরকারের বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের নেতৃত্বে থাকা খোরশেদ তার পেটুয়া বাহিনী নিয়ে প্রকাশ্যে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগার উপর সন্ত্রাসী কার্যক্রম, চাঁদাবাজি ও ভূমি দসত্ত্বাবৃত্তির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত থেকে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে । একাধিক নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ব্যক্তিদের নিকট থেকে জানা যায়


 
খোরশেদ ও কাছল এর নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসীচক্রের সক্রিয় সদস্য যথাক্রমে  কবীর,শাহজাহান, রফিক, রুবেল ও তাদির কে সাথে নিয়ে নিরীহ, শান্তিপ্রিয়  মানুষের উপর জুলুম, অত্যাচার করে  চাঁদা দাবি করার জন্য  শারীরিক নির্যাতন এবং প্রাণনাশের  হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
 প্রকাশ থাকে যে বর্তমানে তারা বিএনপি'র হাইব্রিড নেতা হিসেবে নিজেদেরকে পরিচয় বহন করে ক্ষমতার অপব্যবহার পূর্বক অবৈধ অনৈতিক এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে রয়েছে। 
তাদের অত্যাচারের শিকার আব্দুল্লাহপুর গ্রামের ইটালি  প্রবাসী কাজল আমাদের প্রতিনিধিকে জানান সন্ত্রাসী চক্রের হোতা খোরশেদ তার নিকট মোবাইলে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। 
 কাজলকে এটাও বলে যে,৫ লক্ষ টাকা না দিলে তার ভগ্নিপতি জামাল খানকে এবং তার পিতা বিল্লাল মিয়াকে  মেরে ফেলে দেওয়া হবে। 
অসহায় বিল্লাল মিয়া ও জামাল খান নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের
  হস্তক্ষেপ 
 কামনা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তার দাবি তুলেছে এলাকার সচেতন মহল।
ভয়ংকর সন্ত্রাসী চক্রের হোতা খোরশেদ, কাছল সহ অন্যান্য সকলকে অনতি বিলম্বে অাইনের আওতায় এনে গ্রেপ্তারপূর্বক এলাকার জনমনে শান্তি ও স্বস্তি ফিরিয়ে আনা সময়ের দাবী বলে এলাকাবাসীর চাওয়া।
 উল্লেখ থাকে যে, খোরশেদ ও কাছল সহোদর ভাই। উভয় পিতা মৃত ইমান আলী।
এছাড়া  কবীর পিতা- হাসেম আলী,শাহজাহান মিয়া, পিতা- মননর আলী,রফিক পিতা- কাছল, রুবেল, পিতা- মধু মিয়া ও তাদির,পিতা- মৃত আনছর আলী।
অনুসন্ধানে জানা যায় যে, এই সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধী চক্র ইতিমধ্যে হত্যা মামলার আসামি হয়ে কারাবরন পর্যন্ত  করেছে। 
(চলবে)।
:                                                                                                                                                                                                               
                                                                                                                                                                                                                         স্টাফ রিপোর্টারঃ

See More

Latest Photos