অষ্টগ্রাম থানার আব্দুল্লাপুরে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী নেপথ্যে রয়েছে কবিরগং স্থানীয় প্রশাসন অসহায়

Total Views : 43
Zoom In Zoom Out Read Later Print

কার্যক্রম,চাঁদাবাজি ও ভূমি দস্যু বৃত্তির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত থেকে বীর দর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে। একাধিক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিদের নিকট থেকে জানা যায় কবির ও কাছল এর নেতৃত্বে সঙ্ঘবদ্ধ সন্ত্রাসীচক্রের সক্রিয় সদস্য যথাক্রমে খোরশেদ, শাজাহান, রফিক, রুবেল ও তাদির কে সাথে নিয়ে নিরীহ শান্তিপ্রিয় মানুষের উপর জুলুম অত্যাচার করে চাঁদা দাবি করার জন্য শারীরিক নির্যাতন এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। প্রকাশ থাকে যে বর্তমানে তারা বিএনপি'র হাইব্রিড নেতা হিসেবে নিজেদেরকে পরিচয় বহন করে কাজ করতে ক্ষমতার অপব্যবহার পূর্বক অবৈধ, অনৈতিক এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের অত্যাচারের শিকার আব্দুল্লাহপুর গ্রামের ইটালি প্রবাসী কাজল বাংলার ডাক প্রতিনিধিকে জানান সন্ত্রাসী চক্রের হোতা কবির তার নিকট মোবাইলে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।

বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের নেতৃত্বে থাকা  কবির তার পেটুয়া বাহিনী নিয়ে প্রকাশ্যে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগার উপর  সন্ত্রাসী 
কাজলকে এটাও বলে যে, ৫ লক্ষ টাকা না দিলে তার ভগ্নিপতি জামাল খানকে এবং  তার পিতা বিল্লাল মিয়া কে মেরে ফেলে দেওয়া হবে। 
অসহায় বিল্লাল মিয়া ও জামাল খান নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা এবং 
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তার দাবি তুলেছে এলাকার সচেতন মহল। 
ভয়ংকর সন্ত্রাসী চক্রের হোতা কবির, কাছল সহ 
অন্যান্য সকলকে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে গ্রেফতার  পূর্বক জনগণের মনে শান্তি ও স্বস্তি ফিরিয়ে আনা সময়ের দাবী এলাকাবাসীর চাওয়া। 
উল্লেখ থাকে যে, খোরশেদ ও কাছল সহোদর ভাই। 
উভয় পিতা মৃত ইমান আলী। এছাড়া কবির পিতা- হাসেম আলী, শাজাহান মিয়া পিতা- মননর আলী, রফিক পিতা- কাছল, রুবেল পিতা- মধু মিয়া, তাদির পিতা- মৃত আনছর আলী। 
অনুসন্ধানে জানা যায় যে এই সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধী চক্র ইতিমধ্যে হত্যা মামলার আসামি হয়ে কারাবরণ পর্যন্ত করেছে। 
চলবে

See More

Latest Photos